তখন দুপুর। ফুফুর বাড়ীতে কেউ নেই। সবাই পাশের বিয়ে বাড়ীর উৎসবে। আমি খালি গায়ে পাটি বিছানো চৌকিতে শুয়ে আছি। গরম লাগছিল। পরনে তাই শুধু লুঙ্গি। হঠাৎ পাশের দরজা দিয়ে শেলী ঢুকলো ঘরে। আমার এক আপার বান্ধবী শেলী। আমার সমবয়সী, সেও বেড়াতে এসেছে এখানে। গতকাল থেকে ওর সাথে অনেক দুষ্টুমি করছি। আমার সাথে টাংকি মারছে ক্ষনে ক্ষনে। চেহারা সুরত অতভালো না। সমতল বক্ষ টাইপ মেয়ে বলে আমার আগ্রহ একটু কম। কলেজে পড়ে, অথচ বুকে কিছু নেই। তাই টাংকি পেয়েও আমি তেমন পাত্তা দিচ্ছিলাম না। এই মেয়ের কাছ থেকে কিছু পাওয়ার নাই। কিন্তু শেলী আমার পিছু ছাড়ছে না, যেখানে যাই সেখানে হাজির হয়। সবার সামনেই ফাজলেমি করে টিজ করে আমাকে। আমার খুব সংকোচ হয় সবার সামনে। আমি খুব ভদ্র লোক সমাজে। কিন্তু এখন যেই সে উঁকি দিল এখানে, আমি বিরক্ত হলাম না। কারন এখন আমি একা। সে চৌকির পাশে এসে দাড়ালো।
-ঘুমাচ্ছো নাকি?
-চেষ্টা করছি
-আমারও ঘুম পাচ্ছে। ওখানে হৈচৈ থেকে পালিয়ে এসেছি।
-ভালো করেছো
-তুমি ওদিকে সরো
-এখানে শোবে নাকি
-অসুবিধা আছে নাকি।
-কেউ দেখলে কী মনে করবে
-কী মনে করবে
-খারাপ মনে করবে
-কী খারাপ
-ছেলে মেয়ে একসাথে শুলে খারাপ বলবে না?
-আমরা কি খারাপ কিছু করছি নাকি
-না
-তাহলে?
-আচ্ছা শোও
-দরজাটা বন্ধ করে দিয়ে আসি।
-আচ্ছা। (দরজা বন্ধ করে আমার পাশে লম্বা হয়ে শুয়ে রইল)
-তোমার খালি গা কেন
-গরম লাগে তাই
-আমারও তো গরম লাগে
-তুমি খালি গা হতে পারবে না
-কেন পারবো না
-মেয়েরা খালি গা হতে পারে না।
-কে বলছে
-আমি বলছি
-তুমি কখনো খালি গা মেয়ে দেখোনি?
-না
-আজ দেখবে?
-দেখবো
-আমি জামা খুলে ফেলছি
-এই, বলো কী। কেউ এসে পড়লে?
-আসবে না। আমার খুব গরম লাগছে না। তোমার লজ্জা লাগলে তুমি অন্যদিকি ফিরে থাকো।
-না ঠিক আছে, আমি দেখবো
-কী দেখবে
-তোমার শরীর
-আমার শরীরে দেখার কিছু নাই, তোমার মতোই
-তবু
একটানে কামিজ আর শেমিজ খুলে ফেললো শেলী। আমি চুপচাপ তাকিয়ে আছি। সে মিটি মিটি হাসছে। একটু লজ্জাও পাচ্ছে। তাকিয়ে দেখি আসলেই ওর বুকে স্তন গজায়নি এখনো। শুধু বোটাটা একটু উঁচু হয়ে আছে। চোখা মতো। এইযে একটু উচু হয়ে থাকা, সেটাই আমার গায়ে গরম এনে দিল। উত্তেজনা এসে ধোনটাকে টানটান করে দিল। লুঙ্গিটা তাবু হয়ে যায় আর কি।
-সালোয়ার খুলবে না?
-না
-কেন
-তুমি তো লুঙ্গি খুলো নি
-আমি খুলে ফেলবো এখন
-আগে খোলো
-এই খুললাম ( আমি লুঙ্গি নামিয়ে দিলাম। চিৎ হয়ে ধোন খাড়া করে শুয়ে রইলাম। শেলীর চোখ ছানাবড়া)
-এই তোমার ওটা অমন খাড়া হয়ে আছে কেন।
-আমি কি জানি। আমারটা এমনই থাকে। এবার তুমি খোলো
-না, আমি খুলবো না।
-কেন
-আমার লজ্জা লাগে
-তোমার নীচে তো কিছু নাই, লজ্জা কিসের
-নীচে সব আছে
-কী আছে
-কী আছে তোমাকে বলতে হবে নাকি বেয়াদব ছেলে
-দেখো তুমি আমারটা দেখছো, আর তোমারটা দেখাবে না? আমি কাপড় পরে নিচ্ছি।
-আরে রাখো। তুমি এত রাগী কেন
-তাহলে খোলো
-খুলছি।
খুলতেই দেখা গেল ওর নিন্মাঙ্গে হালকা বালে ঢেকে আছে। কোকড়া বাল। বালের জন্য যোনী দেখা যাচ্ছে না। আমার ধোন আরো খাড়া টানটান হয়ে গেল। ইচ্ছে হলো ঝাপিয়ে পড়ে ঢুকিয়ে দেই। কামজ্বালা শুরু হলো। কিন্তু শেলীও জ্বলছে।
-এই অরূপ
-কী
-আসো আমরা ছোয়াছুয়ি করি।
-কেমন?
-তুমি আমার জিনিস ধরবে আমি তোমারগুলো
-মজা হবে তো?
দুজনে কাছাকাছি আসলাম। আমি ওর বুকের ছোট দুটি টিলায় হাত বুলালাম। শক্ত মতো ঢিবি। বোটার জায়গাটা চোখা। আমি দুআঙুল দিয়ে টিপলাম। সাইজে জলপাইয়ের চেয়েও ছোট। শেলী ইশারায় বললো ওখানে চুমু খেতে। আমারো লোভ লাগলো। সতেরো বছর বয়স আমার, কখনো খাইনি এরকম কিছু। আমি ঠোট দুটো নিয়ে গেলাম ওর স্তনের কাছে। জিহবা দিয়ে চেখে দেখলাম, নোনতা লাগলো। ঘামের গন্ধ গায়ে। তবু ভালো লাগছে। চুমু খেলাম চুড়ায়। ছোট চুড়ো, পুরোটা একসাথে মুখে নিয়ে নিলাম। চুষতে গিয়ে দেখি যা ভেবেছি তার চেয়ে অনেক বেশী মজা। বদলিয়ে বদলিয়ে খেতে লাগলাম ডান আর বাম স্তন। শেলী কামোত্তোজনায় সাপের মতো মোচরাতে লাগলো। আমার মাথাটা চেপে ধরেছে দুহাতে। আমি ওর গায়ের উপর চড়লাম। দুজনের যৌনাঙ্গ এবার ঘষা খাচ্ছে পরস্পরের সাথে। আমার খাড়া লিঙ্গটা ওর যোনি দেশে গোত্তা দিতে লাগলো। আমি চোষার সাথে সাথে কোমরে ঠাপ মারতে লাগলাম। আমি তখনো শিখিনি কিভাবে একটা মেয়েকে ঢোকাতে হয়, চুদতে হয়। মনে করতাম মোরগ যেমন মুরগীর গায়ের ওপর উঠে ঠাপ মেরে ঢুকিয়ে দেয়, এটাও তেমন সহজ। কিন্তু আমারটা কোথাও ঢুকলো না। শেষে ওর দুই রানের মাঝখানের চিপার ভিতর যখন ঢুকলো আমি আনন্দ পেয়ে জোরে জোরে ঠাপ মারতে গেলাম। ভেবেছি ছিদ্র পেয়ে গেছি। ঠাপ মারতে মারতে দুধ চুষছি, অল্পক্ষনের মধ্যেই মাল আউট। গলগল করে বেরিয়ে ওর যোনীদেশ ভরিয়ে ফেললো। আমি টেনে বের করে নিলাম।
শেলী রেগে গেছে
-এটা কী করলা
-কেন, শেষতো (আমি বোকার মতো বললাম)
-কী শেষ
-খেলা শেষ। মাল বেরিয়ে গেছে দেখছো না
-না ঢুকিয়ে মাল বের করেছো কেন
-আরে ঢুকিয়েই তো মারলাম
-কোথায় ঢুকিয়েছো?
-তোমার সোনায়
-কচু ঢুকিয়েছো, তুমি বাইরে মাল ফেলে দিয়েছো গাধা কোথাকার
-এই কী বলো, আমি ঢুকিয়েছি তো
-ঘোড়ার ডিম ঢুকিয়েছো। তুমি কোন পুরুষই না। তুমি আমার দুই রানের মধ্যে ঠেলেই আউট হয়ে গেছো।
-তাই নাকি। আরে আমি ভেবেছি ঢুকে গেছে। তুমি আগে বলবা না?
-আমি কী জানি নাকি তুমি মাল ছেড়ে দেবে
-আরে ইচ্ছে করে ছেড়েছি নাকি। ঠাপ মারতে মারতে এমনি বেরিয়ে গেছে
-চেপে রাখবা না? যেখানে সেখানে মাল ফেলে দিলে কী মানুষ তুমি
-আচ্ছা রাখো, আবার ঢোকাবো
-কী করে ঢোকাবে, তোমার ওটা তো ইদুর হয়ে গেছে।
-উমমমম (আমি মুখ নামানাল লজ্জায়)
-আসো আমাকে আঙুল দিয়ে মারো তাহলে
-মানে
-মানে তোমার আঙুল আমার সোনার ভেতর ঢুকিয়ে খেলবে
-আঙুল চোদা?
-তাই হবে
আমি কখনো মেয়েদের এই অঞ্চলে হাত দেই নি। প্রথমে গরম একটা অনুভুতি। কম্বলের উত্তাপ। না আরো বেশী। তুলতুলে নরম ভেজা ওর সোনাটা। ছিদ্রটা এত ছোট। আমার আঙুলই ঢুকছে না আমার অতবড় ধোনটা কীভাবে ঢুকতো কে জানে। আমি এক আঙুল ঢুকিয়ে মারতে শুরু করলাম। মারছি আর সে কাতরাচ্ছে যৌন উত্তেজনায়। কোঁ কোঁ করছে। আমি অন্য হাত দিয়ে ওর পাছা টিপছি। এক পর্যায়ে পাছার ছিদ্র দিয়ে অন্যহাতের আঙুল ঢুকে গেল। লাফিয়ে ওঠে শেলী। আমি বুঝলাম মাগী দুই ছিদ্রেই মজা পাচ্ছে। আমি ওর গায়ে উঠে বসলাম সোনা মুখী হয়ে। ওর বুকের উপর রাখলাম আমার নরম লিঙ্গ আর বিচি দুটা। আমার পাছায় ওর চিবুকের স্পর্শ। আমি ওর সোনায় এবার দুটো আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম। তাকিয়ে দেখলাম ওর সোনাটা গোলাপী ভেতরের দিকে। সোনার ঠোট দেখলাম। এদিকে আমি কায়দা করে আমার বিচি সহ সোনাটা আরেকটু পেছনে ঠেলে ওর মুখের উপর রাখলাম। আমার অন্ডকোষেরা সাথে ওর মুখের ঘষা লেগে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হলো। খেয়াল করলাম সে আমার বিচি দুটো চুষছে হালকা চালে। আমি কায়দা করে আমার নরম লিঙ্গটা ওর মুখের সামনে ধরলাম। সে একটু ইতস্তত করে মুখে নিয়ে নিল। আহহহহ কী আরাম। কী সুখ। কী চোদাচুদি, এই সুখের চেয়ে আর কোন সুখ আছে নাকি। মনে মনে বললাম, খা শালী, আমার ডান্ডা খা। অচিরেই শক্ত হয়ে গেল ডান্ডাটা আবার। এবার শেলী ছাড়লো না। বললো চুদতে হবে। আমিও দেরী না করে ঘুরিয়ে শুয়ে ফচাৎ করে ঢুকিয়ে দিলাম খাড়া ৬ ইঞ্চি লম্বা ধোনটা। ছিদ্রটা কী করে যেন বড় হয়ে গেছিল। আমি ঠাপ মারলাম প্রায় পনের মিনিট। মাগীর সব শক্তি শেষ করে নিলাম। চুদতে চুদতে লাল করে দিলাম মুখমন্ডল। সারা গায়ে ঘাম। পিছলা দুজনের শরীর। পিষ্টন বেগে শেষ ঠাপ যখন মারলাম তখন চিরিক চিরিক করে আট-দশবার সুখানুভুতি হলে আমার সোনায়। যতক্ষন এই সুখানুভুতি ছিল, লিঙ্গ বের করলাম না ওর সোনা থেকে। মিনিট দুই পর যখন বের করলাম তখন নেতিয়ে পড়েছে কিছুক্ষন আগের পরাক্রমশালী যোদ্ধার শরীর। মাল কি পরিমান বের হলো জানি না। গড়িয়ে নেমে এলাম শেলীর পিছল নগ্ন দেহ থেকে। জীবনে প্রথম চোদার সুখ সারা শরীরে।
একমাস পরে শেলীর স্তনযুগল দেখার মত হলো, আমাদের নিয়মিত চোদনলীলার পর শেলী পূর্ণ যুবতী হল।
ReplyDeletesuper sexy Indian girls
Top 10 pakistani sexy girls
Very very sexy Bangladeshi girls
sexy college girls
world famous sexy girls
xxx sexy picture's
super hot sexy girls
Bangladeshi Hot girls
Nepali very very sexy hot girls
Indian Sexy actors